চিম্বুক পাহাড়ে বাঙালি বড় ধনীদের আগ্রাসন
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ে প্রায় এক হাজার একর জুম চাষের জমি দখল করে বানানো হচ্ছে পাঁচতারা হোটেল। যার ফলে ৪টি গ্রাম এবং ৭০-১১৬টি পাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ১০ হাজারের মত জুম চাষি উদ্বাস্তু হতে পারে। ম্রোবাসীরা জানায় গত বছর থেকেই পর্যটন স্থাপনের জন্য সিকদার গ্রুপ কবরস্থানে বাঁধ নির্মাণ করে এবং পানির ট্যাংক বসানোর জন্য মাটিতে খোঁড়াখুঁড়ি করছে। যার ফলে পানি ঘোলা হয়ে ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
২০০৬ সালে পার্শ্ববর্তী টংকাবতি এলাকা থেকে ম্রোবাসীরা উচ্ছেদ হয়েছিল। আগেও পর্যটন স্থাপনার নামে শত শত জুম চাষের পাহাড়ী জমি দখল করা হয়েছে। পর্যটন স্থাপনা হলে ম্রোবাসীদের কোনো উন্নয়ন যে হবে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। উন্নয়ন হবে শুধু বড় ধনীদের ও কর্পোরেটদের।
এই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তন না হলে কখনও নিপীড়িত জাতিসত্তার এবং সাধারণ জনগণের মুক্তি আসবে না। সার্বিক মুক্তির জন্য প্রয়োজন একটি নিপীড়িত জাতি ও জনবান্ধব রাষ্ট্রব্যবস্থা। সেই লক্ষ্যে নয়াগণতান্ত্রিক বিপ্লবে শামিল হোন।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
চিম্বুক পাহাড়ে বাঙালি বড় ধনীদের আগ্রাসন
পার্বত্য চট্টগ্রামের বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ে প্রায় এক হাজার একর জুম চাষের জমি দখল করে বানানো হচ্ছে পাঁচতারা হোটেল। যার ফলে ৪টি গ্রাম এবং ৭০-১১৬টি পাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ১০ হাজারের মত জুম চাষি উদ্বাস্তু হতে পারে। ম্রোবাসীরা জানায় গত বছর থেকেই পর্যটন স্থাপনের জন্য সিকদার গ্রুপ কবরস্থানে বাঁধ নির্মাণ করে এবং পানির ট্যাংক বসানোর জন্য মাটিতে খোঁড়াখুঁড়ি করছে। যার ফলে পানি ঘোলা হয়ে ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
২০০৬ সালে পার্শ্ববর্তী টংকাবতি এলাকা থেকে ম্রোবাসীরা উচ্ছেদ হয়েছিল। আগেও পর্যটন স্থাপনার নামে শত শত জুম চাষের পাহাড়ী জমি দখল করা হয়েছে। পর্যটন স্থাপনা হলে ম্রোবাসীদের কোনো উন্নয়ন যে হবে না তা বলার অপেক্ষা রাখে না। উন্নয়ন হবে শুধু বড় ধনীদের ও কর্পোরেটদের।
এই রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার পরিবর্তন না হলে কখনও নিপীড়িত জাতিসত্তার এবং সাধারণ জনগণের মুক্তি আসবে না। সার্বিক মুক্তির জন্য প্রয়োজন একটি নিপীড়িত জাতি ও জনবান্ধব রাষ্ট্রব্যবস্থা। সেই লক্ষ্যে নয়াগণতান্ত্রিক বিপ্লবে শামিল হোন।
আরও খবর
- শনি
- রোব
- সোম
- মঙ্গল
- বুধ
- বৃহ
- শুক্র